আগামী তিন বছরের মধ্যে পেঁয়াজের চাহিদা পূরণে সক্ষম হবো ইনশা-আল্লাহ। একজন কৃষক ষোল হাজার টাকা দরে পেঁয়াজের বীজ কিনে যখন এককভাবে আঠাশ একর জমিতে চাষ করতে পারেন। সেখানে অন্যান্য কৃষকরাও তাকে অনুসরণ করবেন এটাই স্বাভাবিক। এভাবে পেঁয়াজসহ অন্যান্য ফসল আবাদ করে বরিশাল অঞ্চলের কৃষি আরো এগিয়ে যাবে। কৃষকের জীবনমান উন্নত হবে। দেশ হবে সমৃদ্ধ। ৫ ফেব্রুয়ারি ভোলা সদরের চরমনসায় পেঁয়াজ উৎপদান খামার পরিদর্শনকালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ্ এসবকথা বলেন।
মহাপরিচালকের সফরসঙ্গী ছিলেন ডিএই’র পরিচালক একেএম মনিরুল আলম, অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন, উপপরিচালক আবু মো. এনায়েত উল্লাহ, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, ঝালকাঠি, বরগুনা, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর প্রকল্পের পরিচালক জাহিদুল আলম, স্মলহোল্ডার এগ্রিকালচারাল কম্পিটিটিভনেস প্রকল্পের পরিচালক মো. আইউব আলী, ডিএই’র অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) রাশেদ হাসনাত, অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) মো. অলিউল আলম, উপজেলা কৃষি অফিসার মুহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ। পরে তিনি ডিএই সম্মেলনকক্ষে কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়ে অংশগ্রহণ করেন।