নাহিদ বিন রফিক, কৃতসা, বরিশাল
দক্ষিণাঞ্চল কৃষির মূলঠিকানা। তাই এখানকার ফসলের নিরিড়তা কাক্সিক্ষত পর্যায়ে বাড়াতে হবে। সে সাথে প্রয়োজন নতুন নতুন জাতকে জনপ্রিয় করা। কোন ফসল কোথায় আবাদের উপযুক্ত তা বছরের শুরুতেই পরিকল্পনা করা দরকার। তাহলেই বরিশালের কৃষি হবে সমৃদ্ধ। আজ গত ২৭ জুন নগরীর খামারবাড়িস্থ ডিএই সম্মেলনকক্ষে দিনব্যাপি এক আঞ্চলিক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক (প্রকল্প বাস্তবায়ন ও মূল্যায়ন) একেএম মনিরুল আলম এসব কথা বলেন।
বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, ঝালকাঠি, বরগুনা, মাদারিপুর, শরিয়তপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএই, বরিশালের অতিরিক্ত পরিচালক সাইনুর আজম খান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, ডিএই, শরিয়তপুরের উপপরিচালক মো. রিফাতুল হোসাইন, বরিশালের উপপরিচালক হরিদাস শিকারী, ঝালকাঠির উপপরিচালক মো. ফজলুল হক, পটুয়াখালীর উপপরিচালক হৃদয়েশ^র দত্ত, প্রকল্প পরিচালক জাহিদুল আলম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রকল্পের কর্মকান্ড পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। এতে কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৬০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানশেষে উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তাদের মাঝে ট্যাব বিতরণ করা হয়।