বিনা উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল আউশ ধানের জাত পরিচিতি, আাধুনিক চাষাবাদ, বীজ উৎপাদন এবং সংরক্ষণ পদ্ধতি শীর্ষক দিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ ২৪ মার্চ বরিশালের বিনা উপকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) আয়োজনে এ উপলক্ষ্যে এক ভার্চুয়ালী আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম। তিনি বলেন, বোরো ধানের ওপর চাপ কমাতে আউশের আবাদ বাড়ানো দরকার। এর মাধ্যমে ভ‚গর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমবে। সেচ খরচ হবে সাশ্রয়। তাই চাষিরা লাভবান হবেন। দক্ষিণাঞ্চলের জন্য বিনা ধান-১৯ এবং বিনা ধান-২১ বেশ উপযোগি। জাত দুটো খরাসহিষ্ণু। পাশাপাশি রয়েছে স্বল্প জীবনকালের সুবিধা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালী বক্তব্য রাখেন বিনার পরিচালক (গবেষণা) ড. এম এ মালেক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিনার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সোহেল রানা।
কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিনা সদরদপ্তরের ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আবু সাঈদ, উজিরপুরের উপজেলা কৃষি অফিসার মো. তৌহিদ প্রমুখ। প্রশিক্ষণে বরিশাল সদর, বাবুগঞ্জ এবং উজিরপুরের ৬০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।