Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd জুন ২০২১

কুমিল্লায় তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আঞ্চলিক কর্মশালা


প্রকাশন তারিখ : 2021-05-23
 
‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প’ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) খামারবাড়ি, ঢাকা এর আয়োজনে, ২২/০৫/২০২১ তারিখে মায়ামি-২ রিসোর্টে কুমিল্লা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন-কৃষিবিদ তোফায়েল আহমেদ চৌধুরী, অধ্যক্ষ, কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, হোমনা, কুমিল্লা। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- মোঃ জাহিদুল আমিন, অধ্যক্ষ, কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, বাঞ্ছারামপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। সভাপতির বক্তব্য রাখেন- কৃষিবিদ মোঃ আবুল কালাম আজাদ ভুঞা, উপপরিচালক, অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয়, ডিএই, কুমিল্লা অঞ্চল। কীনোট উপস্থাপন করেন- জনাব মোঃ জসীম উদ্দিন, প্রকল্প পরিচালক, ‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প’ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) খামারবাড়ি, ঢাকা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন- কৃুষবিদ মোঃ মিজানুর রহমান, উপপরিচালক, ডিএই, কুমিল্লা। টেকনিক্যাল শেসনে সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন- কৃষিবিদ মোঃ আবু তাহের, মনিটরিং অফিসার, ‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প’ কুমিল্লা অঞ্চল। রেপটিয়ারের দায়িত্ব পালন করেন- কৃষিবিদ বানিন রায়, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার, বুড়িচং, কুমিল্লা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন- কৃষিবিদ মোঃ মাইন উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা কৃষি অফিসার, মুরাদনগর, কুমিল্লা। এই কর্মশালায় ডিএই, কুমিল্লা অঞ্চলের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সকল কর্মকর্তা, কৃষি তথ্য সার্ভিস, কুমিল্লা এর আঞ্চলিক কৃষি তথ্য কর্মকর্তা; বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, কুমিল্লা; সরেজমিন গবেষণা ইনস্টিটিউট, কুমিল্লা; বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, কুমিল্লা; বাংলাদেশ পরমানু কৃষি গবেষনা ইনস্টিটিউট, কুমিল্লা; মৃত্তিকা সম্পদ ইনস্টিটিউট, কুমিল্লা; বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন, কুমিল্লা এর প্রধানগণ, কৃষক-কৃষাণী সহ  ১৮৫ জন অংশগ্রহন করেন।
 
 
কর্মশালায় বক্তারা বলেন- বিদেশ থেকে আমদানীকৃত তেলের চেয়ে বাংলাদেশে উৎপাদিত সরিষা, সূর্যমুখী, তিল, তিষির তেল অনেক বেশী নিরাপদ এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ। প্রতি বছর তেল আমদানীতে প্রচুর পরিমান অর্থ ব্যয় হয়। এই প্রকল্পের আওতায় প্রথমে দেশের ২৫০টি উপজেলায় কার্যক্রম চলবে। কৃষকদের মাঝে ২০-৩০  জনের গ্রæপ করে আধুনিক তেলের ঘানি সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে ক্রমান্বয়ে পুরো দেশের মধ্যে এ কার্যক্রম বিস্তার করা হবে। বাংলাদেশের শতভাগ মানুষ যেন সরিষা ও সূর্যমুখীর তেল খেতে পারে তা এ প্রকল্পের মাধ্যমে বাস্তবায়নের কাজ করা হবে। বক্তারা আরো বলেন- সয়াবিন নামধারী অজানা তেল খেয়ে দেশের অসংখ্য মানুষ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে। সরিষা ও সূর্যমুখীর তেল মানব দেহের জন্য উপকারী বিধায় সকলকে এ তেল খাওয়ার আহবান করা হয়েছে।