Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd নভেম্বর ২০২০

কচুরিপানাকে সম্পদে পরিণত করতে হবে


প্রকাশন তারিখ : 2020-11-02

 

কচুরিপানাকে সম্পদে পরিণত করতে হবে। যদিও দানাশস্যে আমরা অনেকটা এগিয়ে আছি। তবে পুষ্টিতে এখনো ঘাটতি রয়েছে। তাই ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি আবাদের মাধ্যমে এর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। পাশাপাশি পাওয়া যাবে নিরাপদ খাবারের চমৎকার উৎস্যও। ৩১ অক্টোবর মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার হিজলবাড়িতে ভাসমান কৃষির আধুনিক প্রযুক্তির ওপর কৃষক মাঠদিবসে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন এসব কথা বলেন। 


নীলমতি দুঃস্থ নারী কল্যাণ সংস্থার পরিচালক চিত্ত রঞ্জন বৈদ্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার ছিলেন প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার। কৃষকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ভাসমান কৃষিকে আধুনিকে রূপান্তরিত করে চাষাবাদে আরো লাভজনক করা যায়। এতে কৃষকের আগ্রহ বাড়বে। তাদের জীবনমান হবে উন্নত । তাই এ পদ্ধতি ডিএইর মাধ্যমে চাষির দোরগোড়ায় পৌঁছাতে হবে।

 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) মাদারীপুরের উপপরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, বারির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া এবং পিএসও ড. মো. আলিমুর রহমান।

 

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ. এফ. এম. রূহুল কুদ্দুসের সঞ্চালনায় অন্যন্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএআরআই ফরিদপুরের সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সেলিম আহম্মেদ, কৃষক দিপক বৈদ্য, কৃষাণী সুশীলা বারুরী প্রমুখ।

 

অনুষ্ঠানে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। মাঠ দিবসে ৮০ জন কৃষাণ-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।