উচ্চমূল্যের ফসল আবাদ এবং বাজার ব্যবস্থাপনার ওপর আঞ্চলিক কর্মশালা ২১ জানুযারি নগরীর সেইন্ট-বাংলাদেশের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। স্মলহোল্ডার এগ্রিকালচারাল কম্পিটিটিভনেস প্রজেক্ট (এসএসিপি) আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) পরিচালক (সরেজমিন উইং) একেএম মনিরুল আলম। তিনি বলেন, ফসল আবাদে দক্ষিণাঞ্চলে কিছু সমস্যা থাকলেও রয়েছে যথেষ্ট সম্ভাবনা। আর তা সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজে লাগাতে হবে। তবেই এ অঞ্চলের কৃষি আরো এগিয়ে যাবে। সে সাথে কৃষকের জীবনমান হবে উন্নত।
ডিএই বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন, প্রকল্প পরিচালক মো. আয়ুব আলী এবং বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী স্বপন কুমার হালদার।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিএই ঝালকাঠির উপপরিচালক মো. ফজলুল হক, পিরোজপুরের উপপরিচালক চিন্ময় রায়, পটুয়াখালীর উপপরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত, বরগুনার উপপরিচালক আবদুল অদুদ খান, ভোলার উপপরিচালক আবু মো. এনায়েত উল্লাহ, বিএআরআই পটুয়াখালীর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. শহিদুল ইসলাম, ঝালকাঠির অতিরিক্ত উপপরিচালক মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক, ভোলার অতিরিক্ত উপপরিচালক রাশেদ হাসনাত, বরগুনার অতিরিক্ত উপপরিচালক এস এম বদরুল আলম, পটুয়াখালীর অতিরিক্ত উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন তালুকদার, নলছিটির উপজেলা কৃষি অফিসার ইসরাত জাহান মিলি, কাউখালীর উপজেলা কৃষি অফিসার আলী আজিম শরীফ, পাথরঘাটার উপজেলা কৃষি অফিসার শিশির কুমার বড়াল, লালমোহনের উপজলো কৃষি অফিসার এ. এফ. এম. শাহাবুদ্দিন, তালতলীর উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আরিফুর রহমান, ক্রান্তি এ্যাসোসিয়েটস্ লিমিটেডের পরিচালক ড. এটিএম আজমুল হুদা, চরফ্যাশনের কৃষক মো. আক্তার হোসেন প্রমুখ।
কর্মশালায় ডিএই, বিএআরআই, বিএডিসি, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর এবং কৃষি তথ্য সার্ভিসসহ কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ১০০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য, বরিশাল অঞ্চলের ১৪টি উপজেলায় এ প্রকল্পের কার্যক্রম চলমান আছে।