Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

কৃষিজাত পণ্য রপ্তানিতে প্ল্যান্ট কোয়ারেন্টিন

কৃষিজাত পণ্য রপ্তানিতে প্ল্যান্ট কোয়ারেন্টিন

সৈয়দ মুনিরুল হক

করোনার কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে চলছে অস্থিরতা। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো জানিয়েছে আগামীতে খাদ্য সংকট হতে পারে। আমাদের মাননীয় কৃষি মন্ত্রী মহোদয় করোনা পরবর্তী খাদ্য নিরাপত্তার জন্য নিরন্তন কাজ করছেন। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য দেশের প্রতি ইঞ্চি জমিকে আবাদের কাজে লাগানোর জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিকনির্দেশনা রয়েছে। সরকারি  নির্দেশনা মেনে পতিত জমিতে কৃষি সম্প্রসারণের কার্যকরি উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে।
বর্তমান সরকারের কৃষিবান্ধব নীতির কারণে দানাদার খাদ্যশস্যের পাশাপাশি       শাকসবজি ও ফলমূল উৎপাদনে দেশে ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হয়েছে। কিন্তু উৎপাদিত কৃষিজ পণ্য রপ্তানির এক বিশাল সম্ভাবনা থাকলেও সেই সুযোগ আমরা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারছি না। আমাদের দেশে     কৃষিজ পণ্য উৎপাদনে এখনো অর্গানিক ফার্মিং/ ঈড়হঃৎধপঃ ফার্মিং এর ব্যাপক প্রসার ঘটেনি। ঈড়হঃৎধপঃ ঋধৎসরহম  ছাড়া কৃষিজাত পণ্যের উৎপাদন থেকে শুরু করে বাজারজাত  করা  পর্যন্ত তাতে কী কী ইনপুট (সার, কীটনাশক ইত্যাদি) কী মাত্রায়, কখন প্রয়োগ করা হচ্ছে তার সুনির্দিষ্ট তথ্য লিপিবদ্ধ করা হয় না। তাছাড়া মাটি পরীক্ষা করা হয়না বিধায় কোন গরপৎড়/গধপৎড় বষবসবহঃ এর ঘাটতি রয়েছে কিনা তারও সঠিক তথ্য নেই । ফলে গজখ (গধীরসঁস জবংরফঁব খরসরঃ)  মাত্রা না জানার জন্য উন্নত বিশ্বে আমাদের উৎপাদিত কৃষিজাত পণ্যে  রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
কীটনাশক মানেই বিষ। কৃষকের কাছে কীটনাশক মানেই আক্রান্ত পোকামাকড় মেরে অধিক ফসল পাওয়ার এক ওষুধ। তাই তারা ক্ষেতে পোকামাকড় দেখা মাত্রই কীটনাশক প্রয়োগ করে। অনেক সময় সবজি উত্তোলনের দিনও কীটনাশক ব্যবহার করা হয় । কীটনাশক অবশিষ্টাংশ (জবংরফঁব) বিষক্রিয়ায় আমাদের দেহে নানা জটিল ও দুরারোগ্য রোগ সৃষ্টি হয়। অসতর্কভাবে কীটনাশক ব্যবহারের ফলে ধ্বংস হচ্ছে অ্যাকোয়াটিক ইকোসিস্টেম। মাছেও এখন কীটনাশকের উপস্থিতি রয়েছে। উন্নত বিশ্ব অনেক আগে থেকেই স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন ফলে তারা কৃষি ক্ষেত্রে  ঙৎমধহরপ  ফার্মিং এর ব্যাপক প্রসার ঘটিয়েছে । আশার কথা হলো কন্ট্রাক্ট ফার্মিং এর মাধ্যমে কৃষিজ পণ্য রপ্তানির উদ্দেশ্যে সরকার  সম্প্রতি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ উদ্যোগের দরুন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে কন্ট্রাক্ট ফার্মিং এর কাজ নিবিড় তত্ত¡াবধানে পরিচালিত হবে। ফলে কৃষিজ পণ্য উৎপাদনের পুরো প্রক্রিয়া জবপড়ৎফ শববঢ়রহম  করা সম্ভব হবে।
উদ্ভিদ ও উদ্ভিদজাত  পণ্য রপ্তানিতে চষধহঃ ছঁধৎধহঃরহব জঁষবং ২০১১ ্ চষধহঃ ছঁধৎধহঃরহব ঙৎফরহধহপব ২০১৮ সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতাও অন্যতম প্রতিবন্ধকতা। অধিকাংশ সময়েই দেখা যায়  আমরা যে দেশে    কৃষিজাত পণ্যে রপ্তানি করব সেই দেশের  চযুঃড়ংধহরঃধৎু জবয়ঁরৎসবহঃ  সম্পর্কে আমাদের ধারণা নেই। তাছাড়া ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঝঃধহফধৎফ ড়ভ চযুঃড়ংধহরঃধৎু গবধংঁৎবং (ওঝচগ) এঁরফবষরহব মেনে যে ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঞৎধফব পরিচালিত হয় সেই বিষয়ে রপ্তানিকারকরাও অধিকাংশ অজ্ঞ। চযুঃড়ংধহরঃধৎু জবয়ঁরৎসবহঃ  ঈড়সঢ়ষু  না করতে পারায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে আমাদের নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। যেমন রাশিয়ায় আলু রপ্তানির বিশাল সম্ভাবনা থাকা সত্তে¡ও রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে যা আজও চালু করা যায়নি। সম্প্রতি ফিজির একদল বিশেষজ্ঞ দল বাংলাদেশে সফর করে আলুর প্রতি আগ্রহ দেখালেও তাদের চযুঃড়ংধহরঃধৎু         জবয়ঁরৎসবহঃ পূরণ করতে না পারায় আলু রপ্তানির সুযোগ থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি।  
এজন্য উৎপাদিত কৃষি পণ্যে  কীটনাশকের অবশিষ্টাংশের  বিষক্রিয়া পরীক্ষা করা একান্ত প্রয়োজন । কীটনাশক অবশিষ্টাংশ সম্পর্কে ঋঅঙ/ডঐঙ এর যৌথ বাস্তবায়নে  ঈড়ফবী অষরসবহঃধৎরঁং ঈড়সসরংংরড়হ এর নির্দিষ্ট নীতিমালা আছে । বাংলাদেশ যেহেতু এর স্বাক্ষর দাতা একটি দেশ  কাজেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে প্রবেশ করতে হলে চবংঃরপরফব জবংরফঁব খবাবষ সম্পর্কে গবেষণা করা দরকার। রপ্তানির পাশাপাশি আমদানি পণ্যেও চবংঃরপরফব জবংরফঁব অহধষুংরং করা দরকার । বর্তমানে নিরাপদ খাদ্য প্রবিধানমালা, ২০১৭ অনুযায়ী গজখ এর সর্বোচ্চ সহনীয় মাত্রা (ঢ়ঢ়স) নির্ধারণ করা আছে।  
যেসব কৃষিজাত পণ্য বিদেশ হতে আমদানি করা হয় তার মাধ্যমে রোগজীবাণু ও পোকামাকড় যা আমাদের দেশে নেই বা থাকলেও ঙভভরপরধষষু ঈড়হঃৎড়ষষবফ অবস্থায় আছে সেসব জীবাণু ও পোকামাকড় আমাদের দেশে অনুপ্রবেশ করে ফসলের জন্য যেন মারাত্মক ক্ষতির/ধ্বংসের কারণ হতে না পারে তা প্রতিরোধ করাই হচ্ছে প্লান্ট কোয়ারেন্টিন। এই জন্য চবংঃ জরংশ অহধষুংরং (চজঅ) করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঝঃধহফধৎফং ড়ভ চযুঃড়ংধহরঃধৎু গবধংঁৎবং (ওঝচগ) এর অধিকাংশ গাইডলাইনই চজঅ সংক্রান্ত যা অনুসরণ করে এই ব্যাপারে সারা বছর গবেষণা কার্যক্রম চালু রাখা দরকার। বাংলাদেশে অল্প কয়েকটি ফসলের চজঅ কার্যক্রম ইতোমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। তবে এই কাজের ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। কারণ আমদানির জন্য আমদানি অনুমতিপত্রে (ওচ) পরিবর্তিত বাস্তব অবস্থার উপর রোগজীবাণু ও পোকামাকড় সংক্রমণের ফসলভিত্তিক সঠিক তথ্যের ওপর ভিত্তি করে আমদানি      অনুমতিপত্রে অতিরিক্ত শর্তাবলীতে সংযোজন বিয়োজন করাটা অত্যন্ত জরুরি।
বিদেশে পণ্যে রপ্তানির জন্য পণ্যের ক্যাটাগরি এবং দেশ ওয়ারি টার্গেট ঠিক করে রপ্তানির জন্য সেই রপ্তানিকারী দেশের      ওসঢ়ড়ৎঃ জবয়ঁরৎসবহঃ প্রতিপালন করা সম্ভব হলেই কেবল সেই পণ্যে রপ্তানির সুযোগ থাকবে। অপরদিকে যেসব পণ্যের    রপ্তানিকারী দেশের ওসঢ়ড়ৎঃ জবয়ঁরৎসবহঃ বর্তমানে বাস্তব সীমাবদ্ধতার কারণে প্রতিপালন করা যাচ্ছে না  সেগুলোর ব্যাপারে অতি দ্রæত রপ্তানি বৃদ্ধির স্বার্থে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। সেই লক্ষ্যে দ্রæত অন্তত পক্ষে একটি হলেও অপপৎবফরধঃবফ খধনড়ৎধঃড়ৎু স্থাপন অপরিহার্য। অপপৎবফরধঃবফ খধনড়ৎধঃড়ৎু স্থাপনের জন্য ল্যাবরেটরি সংশ্লিষ্ট জনবলের সুস্পষ্ট কার্যপরিধি ও প্রয়োজনীয় অর্গানোগ্রাম নির্ধারণ করাও দরকার।  এই ব্যাপারে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের কোয়ারেন্টিন অর্গানোগ্রাম অনুসরণ করা যেতে পারে।  বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র হিসাবে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সমুদ্র বন্দর ও হজরত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মাধ্যমে কৃষি ও কৃষিজাত পণ্যে রপ্তানির নিমিত্তে আধুনিক সুযোগ সুবিধা সংবলিত একটি প্যাকিং হাউজ নির্মাণ করা যেতে পারে। যার মাধ্যমে পণ্যের দ্রæত ওহংঢ়বপঃরড়হ ও পরীক্ষা করে গ্রেডিং, সর্টিং, প্যাকেজিং এর মাধ্যমে চযুঃড়ংধহরঃধৎু জবয়ঁরৎসবহঃ পূরণ সাপেক্ষে রপ্তানি কার্যক্রম বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যায়।
বিজ্ঞান এবং তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সাভারস্থ পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের খাদ্য ও বিকিরণ জীববিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ‘‘কীটনাশক সংক্রান্ত গবেষণা ও পরিবেশের অবশিষ্টাংশ পরিবীক্ষণ ” শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্তৃক দেশের বিভিন্ন অঞ্চল হতে শাকসবজি সংগ্রহ করে     কীটনাশক অবশিষ্টাংশের বিষক্রিয়ার মাত্রা পরীক্ষা করা হয়েছিল। কিন্তু সে সময় দেশের জন্য গ্রহণযোগ্য গধীরসঁস জবংরফঁব খরসরঃ(গজখ) বা অপপবঢ়ঃধনষব উধরষু ওহঃধশব (অউও) মাত্রা নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। বর্তমান বাস্তবতায় গজখ নির্ণয়ের জন্য সহায়ক ল্যাবরেটরি হিসাবে পরমাণু শক্তি কমিশনের ওহংঃরঃঁঃব ড়ভ ঋড়ড়ফ জধফরধঃরড়হ ্ ইরড়ষড়মু(ওঋজই) এর ল্যাব অথবা ইধহমষধফবংয অমৎরপঁষঃঁৎধষ জবংবধৎপয ওহংঃরঃঁঃব(ইঅজও) ল্যাবে ক্রস চেক অহধষুংরং করা যায় কি না সেটাও চিন্তা করা যেতে পারে। বর্তমান সরকার বাংলাদেশে   “নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ” নামে একটি সংস্থা গঠন করেছে । যেখানে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কোডেক্স ফুড কোড অনুযায়ী খাদ্যদ্রব্যের সর্বোচ্চ সহনীয় মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইউরোপসহ উন্নত বিশ্বে আমাদের শাকসবজি-ফলমূল রপ্তানি করতে হলে আমাদের অবশ্যই আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন মেনেই রপ্তানি করতে হবে। এই ক্ষেত্রে যে অঞ্চলের শাকসবজি, ফলমূল রপ্তানি করা হবে সেই এলাকাসহ আশপাশের  এলাকায় চবংঃ জরংশ অহধষুংরং করে ওঝচগ অনুযায়ী  ঘড়ঃরভরপধঃরড়হ করতে হবে। উৎপাদন পর্যায় থেকে শুরু করে রপ্তানি করার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে মনিটরিং, জবপড়ৎফ কববঢ়রহম সহ সুনির্দিষ্ট ভাবে গজখ সহ তাদের ওসঢ়ড়ৎঃ জবয়ঁরৎসবহঃ     অনুযায়ী পণ্যটি ঈড়সঢ়ষু করে তারপর রপ্তানি করতে হবে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে পেস্টিসাইড রেসিডিও ল্যাব স্থাপন করা যথেষ্ট ব্যয়বহুল এবং রেসিডিও  অ্যানালাইসিসের কাজ অত্যন্ত সূ² । যা করতে অত্যন্ত দক্ষ প্রশিক্ষিত জনবল দরকার।  প্রায় প্রতিটি দেশেই ঘচচঙ     (ঘধঃরড়হধষ চষধহঃ চৎড়ঃবপঃরড়হ ঙৎমধহরুধঃরড়হ) স্বাধীন স্বতন্ত্র সংস্থা হিসেবে কাজ করে আসছে। অন্যান্য দেশের আলোকে আমাদের প্ল্যাট কোয়ারেন্টিনসহ আনুষঙ্গিক কার্যক্রম পরিচালনার বর্তমান ব্যবস্থাকে পুর্নবিন্যাস করার ব্যাপারে নীতি নির্ধারকগণের সক্রিয় বিবেচনা প্রয়োজন।
বিশ্বব্যাপী কোয়ারেন্টিন সার্ভিস পুরোপুরি জবমঁষধঃড়ৎু ঝবৎারপব যা আন্তর্জাতিক বিধিবিধান, আমদানি-রপ্তানি নীতি, ওঝচগ জঁষবং, ওঝঞঅ জঁষবং সহ ঝধহরঃধৎু ্ চযুঃড়ংধহরঃধৎু অমৎববসবহঃ(ঝচঝ) সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান থাকা আবশ্যক।  এ ব্যাপারে দক্ষ জনবল তৈরি করা যেমন সময়সাপেক্ষ তেমনি দক্ষ জনবলকে সঠিকভাবে পদায়ন ও পরিচালনা করাও আবশ্যক। উন্নত যন্ত্রপাতির সাথে সাথে দক্ষ জনবল, উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ও কাজের জন্য সময়মতো প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ, সুনির্দিষ্ট অর্গানোগ্রাম কাঠামো নিশ্চিতকরণ করা হলে তা কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশের প্ল্যান্ট কোয়ারেন্টিনের বর্তমান ব্যবস্থাপনা নিয়ে একটি স্বতন্ত্র ওয়েবসাইট পরিচালনা করা অত্যন্ত জরুরি যেন আমদানি ও রপ্তানিকারকরা এ সংক্রান্ত  সকল তথ্য এক জায়গায় পেতে পারেন। সেই সাথে প্রয়োজন পূর্ণাঙ্গ অটোমেশন।
করোনাকালীন সময়ের অভিজ্ঞতা আমাদের শিখিয়েছে যে কোনো অজানা জীবাণু কিভাবে জীবন ও জীবিকাকে লÐভÐ করে দিতে পারে। তাই দেশের ঐঁসধহ ছঁধৎধহঃরহব, চষধহঃ ছঁধৎধহঃরহব, অহরসধষ ছঁধৎধহঃরহব ধহফ ঋরংয ছঁধৎধহঃরহব এর কার্যক্রমকে অবিলম্বে জোরদার করা দরকার। যদি কোন ভাবে কোন অজানা পোকামাকড়, রোগ জীবাণু দেশে প্রবেশ করে আমাদের প্রধান শস্য ধান গাছে একবার আক্রমণ করে একটি মৌসুমে ধানের উৎপাদন পুরোপুরি বাধাগ্রস্ত হতে পারে। কাজেই বর্তমান বাস্তবতায় কোয়ারেন্টিন এর গুরুত্ব অনুধাবন করে  জাতীয় কোয়ারেন্টিন দিবস পালনসহ ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। সংশ্লিষ্ট মহল এই ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করে দ্রæত যুগোপযোগী ও কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এটাই প্রত্যাশা।য়

কোয়ারেন্টিন প্যাথোলজিস্ট, সমুদ্র বন্দর, চট্টগ্রাম, মোবাইল: ০১৭৫১৬৪৬৬১১, ই-মেইল : syedhq74@gmail.com