Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

আধুনিক বাজার ব্যবস্থাপনা ও খাদ্যের নিরাপদতা

আধুনিক বাজার ব্যবস্থাপনা ও খাদ্যের নিরাপদতা 
মো: কাওছারুল ইসলাম সিকদার
কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য ও ভোক্তার নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা অপরিহার্য। এ কথা সর্বজনস্বীকৃত যে, কার্যকর ও দক্ষ বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা ছাড়া কৃষিকে লাভজনক বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তর করা বেশ কঠিন। অসচেতনতা, অস্বাস্থ্যকর এবং অপরিকল্পিত উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থাপনায় খাদ্যপণ্যে ক্ষতিকর জীবাণু, রাসায়নিক পদার্থ, অ্যান্টিবায়োটিকসহ প্রর্ভৃতির অবশিষ্টাংশের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
উন্নত বাজার ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামো নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের অন্যতম নিয়ামক। বাংলাদেশের বাজারেও এরই মধ্যে ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক আধুনিকায়ন ঘটেছে। উৎপাদিত পণ্যে/খাদ্যে খামার থেকে ভোক্তা পর্যন্ত সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ, পরিবহন ব্যবস্থা এবং বাজারজাতকরণে উত্তম অনুশীলনের অভাব, সংক্রামক এবং খাদ্যবাহিত রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাদ্যকে করে তোলে অনিরাপদ। এই কারণে বাজার ব্যবস্থাপনার উন্নতি এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন জরুরি যাতে ভোক্তারা নিরাপদ ও পুষ্টিকর পণ্য গ্রহণ করতে পারে।
নিরাপদ খাদ্য বিপণনে উন্নত ও আধুনিক সুযোগ-সুবিধাপূর্ণ অবকাঠামো অত্যাবশ্যক। খুলনার ডুমুরিয়ায় বৈদেশিক সহায়তায় আধুনিক অবকাঠামো ও প্রযুক্তিসম্পন্ন একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
আধুনিক বাজার ব্যবস্থাপনা ও খাদ্যের নিরাপদতা রক্ষার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো-
মডেল মার্কেট ব্যবস্থাপনা
া প্রাকৃতিক আলো বাতাস সমৃদ্ধ বহুতল ভবন নির্মাণ। 
া পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক আলো এবং বায়ু চলাচলের জন্য আড়াআড়ি জানালা এবং সূর্যের আলো প্রবেশে উলম্বমুখী ব্যবস্থা রাখা।
া পর্যাপ্ত কৃত্রিম আলো এবং বাতাস প্রবেশের সুবিধা (আলো, ফ্যান, সঠিক বায়ু সঞ্চালন এবং আলোর জন্য নিষ্কাশন ফ্যান) রক্ষা করা।
া মেঝেগুলো শুকনো ও জীবাণুমুক্ত রাখতে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখা।
া পণ্য লোড এবং আনলোড করার জন্য মার্কেটের নিকটবর্তী পর্যাপ্ত স্থানের ব্যবস্থা রাখা।
া পর্যাপ্ত গাড়ি পার্কিং এর স্থান রাখা। 
া কৃষি ও অন্যান্য পণ্য স্থানান্তর ও উঠানামা করার জন্য পর্যাপ্ত কারিগরি সুবিধা নিশ্চিতকরণ।
া বহুতলবিশিষ্ট বাজারে মানুষ ও পণ্য ওঠানামা করার জন্য পর্যাপ্ত প্রশস্ত এবং বহুমুখী ব্যবস্থা (সিঁড়ি, অ্যাস্কেলেটর, লিফট) রাখা।
া বাজারের অভ্যন্তরে ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের হাঁটার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা নিশ্চিত করা।
া শাকসবজি, ফলমূল, মাছ, মাংস এই ধরনের বাজারে দূষণ রোধে উন্মুক্ত পানি নিষ্কাশন (ড্রেনেজ) ব্যবস্থার পরিবর্তে আবদ্ধ নিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ। 
া শাকসবজি, ফলমূল, মাছ-মাংসসহ ধোয়া ও ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনে নিরাপদ ও প্রবাহমান পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ।
া মাছ সংরক্ষণের জন্য নিরাপদ ও ভূগর্ভস্থ পানি দ্বারা বরফ তৈরি এবং জীবন্ত মাছ সংরক্ষণ ও বিক্রয়ের জন্য নিরাপদ পানির সংস্থান ।
া নিরাপদ ও জীবানুমুক্ত উপায়ে স্বল্পমেয়াদী মাংস সংরক্ষণ ও বিক্রির জন্য মাংস শীতলীকরণ কক্ষ বা চিলিং চেম্বার রাখা।
া দুধ এবং দুগ্ধজাত দ্রব্যের নিরাপদতা ও সংরক্ষণের জন্য শীতল/হিমায়ন সুবিধা রাখা।
া কর্মী ও বিক্রেতাদের পানের জন্য নিরাপদ ও বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা, তরল সাবান দ্বরা হাত ধোয়ার ব্যবস্থা এবং পুরুষ ও মহিলা  স্টেকহোল্ডারদের জন্য উন্নত টয়লেট সুবিধা রাখা।
া নিষ্পত্তিযোগ্য এবং অনিষ্পত্তিযোগ্য পণ্যের জন্য পৃথক ও যথাযথ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। 
া বাজারকে সম্পূর্ণ দুর্গন্ধমুক্ত রাখতে যথাযথ পরিকল্পনা ও নকশা প্রণয়ন এবং কার্যক্রম গ্রহণ।
া কর্মীদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা এবং এজন্য উপযুক্ত কক্ষ নিশ্চিতকরণ।
ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি এবং পোশাক পরিচ্ছদ ব্যবস্থাপনা
বাজারে আগত সকল অংশীজনদের পরিচ্ছন্নতার জন্য তরল সাবান এবং নিরাপদ পানির সুবিধা;  মুদি বিক্রেতাদের জন্য সুতি কাপড়ের অ্যাপ্রন পরিধান; সবজি/ফল, মাছ, মাংস বিক্রেতাদের জন্য রাবার অ্যাপ্রন পরিধান; সকল বিক্রেতাদের জন্য  হাতের গ্লাভস এবং ক্যাপ পরিধান; বাজারের বিক্রেতাদের জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী স্যান্ডেল বা রাবার জুতা পরিধান; বাজারের কর্মীর জন্য হাত ধোয়া ও গোসলের ব্যবস্থা রাখতে হবে; বিক্রেতাদের সাপ্তাহিক নখ ও চুল কাটা নিশ্চিত করা; বিক্রেতাদের জন্য নিয়মিত (মাসিক) স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিশ্চিতকরণ; বিক্রেতাদের অবশ্যই চর্মরোগ, ঠা-া এবং অন্যান্য ছোঁয়াচে রোগ হতে মুক্ত রাখতে হবে; বিক্রেতাদের আংটি, চেইন ইত্যাদির মতো গহনা পরিহার করতে হবে; অসুস্থ কর্মীদের কর্মে বিরত রাখতে হবে।
তৈজসপত্র ব্যবস্থাপনা
স্টেইনলেস স্টিলের পাত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহারে উৎসাহিত করা এবং প্লাস্টিক সরঞ্জামাদি ও প্লাস্টিকের তৈজসপত্র ব্যবহার যথাসম্ভব পরিহার করা; খাবার সংরক্ষণ ও পরিবেশনে ফুড গ্রেডেড প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার করা এবং নন-ফুড গ্রেডেড প্লাস্টিক, রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার পরিহার করতে হবে; প্রাত্যহিক কাজ শেষ হওয়ার পরে ব্যবহৃত সকল সরঞ্জাম যথা : ড্রাম, ছুরি, কাচি, দা-বটি, কুড়াল, চপিং বোর্ড, পাত্র ইত্যাদি জীবাণুনাশক তরল উপকরণ দিয়ে পরিষ্কার করে রাখতে হবে; মরিচামুক্ত এবং দূষণমুক্ত সরঞ্জাম ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়কেই ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ ও সম্ভাব্য ক্ষতি এড়াতে ব্যবস্থাপনা 
 পানি সরবরাহ ব্যবস্থা অবশ্যই দূষণমুক্ত হতে হবে যা দ্বারা ফলমূল, শাকসবজি, মাছ-মাংস ধোয়া হয়। 
 পানির বিশুদ্ধতা নিশ্চিতে ভূ-গর্ভস্থ ও উপরিস্থ জলাধার নিয়মিত পরিষ্কার রাখা ও মাসিক ভিত্তিতে পানির গুণগত মান পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা।
 মেয়াদ উত্তীর্ণ,পচা, দুর্গন্ধয্ক্তু, বিষাক্ত ও নিম্নমানের পণ্য প্রত্যহ সকালে পৃথকীকরণ ও ধ্বংস করা বা এর বিকল্প ব্যবহার নিশ্চিতকরণ। 
 ক্রেতাদের আকর্ষণের জন্য দোকানদারদের দ্বারা অননুমোদিত কোন কৃত্রিম বা রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ ও জব্দকরণ।
 ছত্রাক মুক্ত পণ্য মজুদ ও ক্রয়-বিক্রয় নিশ্চিত করতে হবে। ছত্রাক যুক্ত পণ্য মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে। এটি কোনো ক্রমেই মানুষ বা অন্য কোনও প্রাণীকে খাওয়ানো যাবে না। কারণ এধরনের ছত্রাকযুক্ত পণ্য ধুয়ে বা শুকিয়ে বিষাক্ততা দূর করা যায় না। ছত্রাক যুক্ত পণ্য মানুষসহ যেকোনো প্রাণীর মৃত্যুর কারণ হতে পারে।  
া উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য/খাদ্য (মাছ, মাংস এবং দুধ) -১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সর্বদা সংরক্ষণ করতে হবে অথবা দ্রুত রান্না করে ফেলতে হবে।
া মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য/খাদ্য (শাকসবজি ও ফলমূল) ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সর্বদা সংরক্ষণ করতে হবে অথবা দ্রুত রান্না করে ফেলতে হবে।
া কম ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য (শস্য) শুকানোর মাধ্যমে ১৪% আর্দ্রতার নিচে এনে তা সংরক্ষণ করতে হবে। আদ্রতাযুক্ত শস্য অতি দ্রুত ছত্রাকে আক্রান্ত হয় এছাড়া দ্রুত নষ্ট বা নিম্নমানে পরিণত হয়।
া সূর্যালোক বা উত্তপ্ত পরিবেশ প্লাস্টিকের পাত্র সম্বলিত পানীয় (তেল বা পানীয় জল) রাখা অনিরাপদ তাই সূর্যালোকমুক্ত ছায়াযুক্ত স্থানে ও স্বাভাবিক তাপমাত্রায় প্লাস্টিকের পানীয় ও ভোজ্যতেল সংরক্ষণ করতে হবে। 
া খোলা ভোজ্যতেল ক্রয়-বিক্রয় পরিহার করতে হবে, কারণ খোলা তেলের ড্রামসমূহ অনিরাপদ রাসায়নিক পদার্থের এবং নন-ফুডগ্রেডেড  হয়ে থাকে।
া ফল পাকাতে সকল ধরনের অননুমোদিত কেমিক্যাল বা রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার পরিহার করতে হবে।
া মাছ বা মাংসে ফরমালিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ, তাই এসকল ক্ষেত্রে নিরাপদ বরফ বা ফ্রিজ ব্যবহার করতে হবে। 
া শুঁটকি মাছে অননুমোদিত রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার পরিহার করতে হবে।
া ডিম বিষ্ঠামুক্ত করে সংরক্ষণ ও ক্রয়-বিক্রয় করতে হবে। 
া রান্নায় ট্রান্সফ্যাট (ডালডা, বনস্পতি ও পোড়াতেল) ব্যবহার পরিহার করতে হবে।
া খাদ্য ও খাদ্যপণ্যে অতিরিক্ত লবণ ব্যবহার পরিহার করতে হবে। খাদ্যে অতিরিক্ত লবণ হৃদরোগ ও কিডনিরোগের কারণ হতে পারে। 
া ফুডকোর্টে রান্না করা খাবার দুই ঘণ্টার উপরে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে ক্রয়-বিক্রয়  করা যাবে না। দ্রুত তা রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করতে হবে।
া খাদ্যের অপচয় রোধ ও গুণগত মান রক্ষা তথা খাদ্যের নিরাপদতার স্বার্থে  এক বেলার খাবার অন্য বেলায় বিক্রয় বা মিশ্রণ বাঞ্ছনীয় নয়। 
া জবাইকৃত পশুর মাংস চার ঘণ্টার অধিক স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে না। দ্রুত তা (১৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর নিম্ন তাপমাত্রায়) ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। 
া ১৬ বছরের কম বয়সীদের কোমল পানীয় গ্রহণ অনুচিত, তাই এ ধরনের পানীয় ক্রয়-বিক্রয়ে সতর্ক হতে হবে। 
সতর্কতামূলক ব্যবস্থাপনা
বাজারে বহুমুখী অগ্নিনির্বাপণ (বালু, পানি, পাউডার, গ্যাস) ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে; বাজার চত্বরে পানির রিজার্ভার নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে; জরুরি চিকিৎসা সহায়তা সুবিধা নিশ্চিতে প্রাথমিক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি রাখা এবং প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ; বিক্রয় কর্মীদের জন্য সাপ্তাহিক/মাসিক ভিত্তিতে যথাযথ চিকিৎসক দ্বারা শারীরিক, মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং নির্দিষ্ট সময় অন্তর চোখ ও ডোপ টেস্ট করা; দুর্গন্ধযুক্ত স্থানে খাদ্যপণ্য সংরক্ষণ ও ক্রয়-বিক্রয় প্রতিহত করতে হবে; বাজারে দূষণ ও দুর্গন্ধমুক্ত রাখতে দ্রুত বর্জ্য  অপসারণ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
আইনগত ব্যবস্থাপনা
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সকল সরকারি আইন, বিধিবিধান, প্রবিধানমালা, নীতিমালা ও নির্দেশনা পরিপালন; বাজারের সকল শ্রেণির কর্মীদের জন্য নির্দেশিকা প্রণয়ন, প্রচার, প্রশিক্ষণ ও কমিটি কর্তৃক তা বাস্তবায়ন; নির্দেশনা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে প্রশাসনের সদস্য, জনপ্রতিনিধি এবং স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করা প্রয়োজন।
পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থাপনা
বাজার কমিটি দ্বারা সরকারি আইন, বিধি, প্রবিধান এবং নির্দেশাবলী বাস্তবায়ন পরীক্ষণ নিশ্চিত করা; অস্থায়ী উপায়ে প্রতিটি বাজারের কোন একটি নির্দিষ্ট স্থানে কৃষকদের জন্য “কৃষক কর্নার” রাখা; ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি পর্যবেক্ষণ, প্রশিক্ষণ, নিরাপদ স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রচার করা। পারস্পরিক দূষণ এড়াতে শাক-সবজি ও ফলমূল এবং মাছ ও মাংসের জন্য পৃথক স্থান নির্ধারণ; প্রতিদিনের বাজার শেষে বা মধ্য রাতে পরিচ্ছন্নতা এবং জীবাণুমুক্তকরণ অভিযান ও পোকা-মাকড়মুক্তকরণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে।
 
লেখক : উপসচিব, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, মোবাইল : ০১৫৫২৩৫৫৮৫৩, ই-মেইল : kawserul227@gmail.com