এ বছরের বিশ্ব খাদ্য দিবসের প্রতিপাদ্য ‘পারিবারিক কৃষি : প্রকৃতির সুরক্ষা, সবার জন্য খাদ্য’ এর যথার্থতা হলো এ রকম যে, পরিপূর্ণ পারিবারিক সম্পৃক্ততায় কৃষির সব শাখায় উন্নত পদ্ধতি চর্চার মাধ্যমে পরিবেশকে অক্ষুণ্ন রেখে পণ্য উৎপাদন ও বিশ্ব চাহিদা পূরণ করা। কৃষিভিত্তিক সব শাখা বলতে ফসল, মাৎস্য, প্রাণিসম্পদ, ফলজ ও বনজসহ...
গাঢ় সবুজে লাল বৃত্তে খচিত বিশ্ব মানচিত্রে অঙ্কিত একটি দেশ বাংলাদেশ। ১,৪৭,৫৬৯ বর্গকিলোমিটারের এ ক্ষুদ্র বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৬০ মিলিয়ন যা বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৪৭% অর্থাৎ প্রতি বছর যোগ হচ্ছে প্রায় ২ মিলিয়ন নতুন মুখ। আগামী ২০২০ সনে জনসংখ্যা হবে ১৭৩ মিলিয়ন এবং ২০৩০ সনে হবে...
বসতবাড়িতে পরিকল্পিত কৃষি বনায়ন : খাদ্য নিরাপত্তা রক্ষার এক শক্তিশালী হাতিয়ার
বাংলাদেশ একটি জনবহুল কৃষিপ্রধান দেশ। কিন্তু আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ মাত্র ৯০,৯৪,০০০ হেক্টর এবং দিন দিন তা বিভিন্ন কারণে কমে (বছরে প্রায় ১.৬ ভাগ হারে) যাচ্ছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং আবাদযোগ্য জমির অন্য কোনো কাজে (যেমন নতুন বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, কলকারখানা নির্মাণ ইত্যাদি) ব্যবহার হচ্ছে এর মূল কারণ। আবার ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাহিদা মেটাতে...
পারিবারিক খামার : পরিবেশসম্মত খাদ্য জোগান ও সমৃদ্ধির মূল সোপান
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ২০১৪ সনকে পারিবারিক খামার বছর হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। সে প্রেক্ষিতে এবারের বিশ্ব খাদ্য দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘পারিবারিক কৃষি : প্রকৃতির সুরক্ষা, সবার জন্য খাদ্য’। পারিবারিক খামার থেকে একটি পরিবার তার প্রয়োজনে নিজের সম্পদ সুযোগ-সুবিধাগুলোকে কাজে লাগিয়ে পরিবারের প্রয়োজন আর চাহিদা মাফিক খাদ্যের জোগান...
আলোচ্য প্রবন্ধটির রয়েছে তিনটি অংশ। প্রথম অংশে বিআরডিবির শুরু থেকে হাতে নেয়া গ্রাম উন্নয়ন প্রকল্পগুলো থেকে যে অর্জন পাওয়া গেছে তার একটা বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে মূলত কৃষি সেক্টরে যে পরিবর্তনগুলো হয়েছে তার দৃশ্যমান পরিবর্তনটাকে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অংশে অর্জন প্রাপ্তির পরবর্তীকালে সংস্থাটির ক্রান্তিকালের একটি চিত্রসহ পরিবেশের...
আমিষ আমাদের খাদ্যের ছয়টি উপাদনের একটি। এটি হলো সব জীবের মুখ্য উপাদান। ২০টি বিভিন্ন রকম এমিনো এসিডের নানা রকম সমন্বয়ে গঠিত হয় এক একটি আমিষ। অধিকাংশ আমিষে ১০০ থেকে ১০০০টি এমিনো এসিড থাকে। এর অর্থ হলো ২০টি এমিনো এসিডের বহু রকম সংযোগ তৈরির সুযোগ আমিষে থাকে। আমাদের খাদ্যে আমিষ এবং...
পারিবারিক পুষ্টির জন্য নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য অপরিহার্য
মানুষের বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক উপাদানগুলোর মধ্যে খাদ্যের গুরুত্ব সর্বাধিক। খাদ্য আমাদের ক্ষুধা নিবৃত্তি, পুষ্টিসাধন ও স্বাস্থ্য রক্ষা করে। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য বিশ্বব্যাপী জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা প্রতি বছর ১৬ অক্টোবর বিশ্ব...
১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে পারিবারিক কৃষি : প্রকৃতি সুরক্ষা, সবার জন্য খাদ্য (Family Farming: Feeding the world, caring for the earth.) অর্থাৎ পৃথিবীকে যত্নে রেখে পারিবারিক খামারের মাধ্যমে বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন। এ প্রতিপাদ্যের উদ্দেশ্য হচ্ছে পারিবারিক খামারে শাকসবজি, ফলমূল, ফসল, গৃহপালিত পাখি, গৃহপালিত পশু, মাছ ইত্যাদি...
বিশ্ব খাদ্য দিবসের প্রতিপাদ্য অর্জনে কৃষি ক্লাবের গুরুত্ব
বিশ্ব খাদ্য দিবস উদযাপন শুরু হয় ১৯৮১ সনে প্রথম আনুষ্ঠানিকতা আর প্রতিপাদ্য নিয়ে। ১৯৪৫ সনের ১৬ অক্টোবর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা FAO (Food and Agricultural Organisation) প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্বের মানুষের প্রয়োজনীয় খাদ্যের জোগান, দরিদ্র ও পুষ্টিহীনতা দূর করে ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে FAO তাদের কার্যক্রম শুরু করে। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা...
ইমরান
রাজশাহী
প্রশ্ন : টমেটোর নাবি ধসা (লেইট ব্লাইট) হলে তার প্রতিকার কী?
উত্তর : ১.সুস্থ টমেটো ফসল থেকে বীজ সংগ্রহ করতে হবে।
২. রোগ প্রতিরোধ সম্পন্ন জাতের টমেটো চাষ করতে হবে।
৩. রোগ দেখা মাত্র সেচ প্রয়োগ বন্ধ রাখতে হবে।
৪. পেনকোজেব ৮০ ডব্লিউপি অথবা রিডোমিল ৭২ এমজেড প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম মিশিয়ে ১৫...
সুপ্রিয় কৃষিজীবী ভাইবোন, হেমন্তের দ্বিতীয় মাসে সবাইকে নবান্নের শুভেচ্ছা। আবহমান বাংলার ঋতুচক্রের এ মাসে ধুম পড়ে যায় আমন ধান কাটার এবং কর্তন পরবর্তী কাজকর্মের। নতুন ধানের হরম ভাতের সুঘ্রাণে ভরে থাকে বাংলার মাঠ প্রান্তর। নবান্নের উৎসবের সাথে সমান্তরালে উৎসবমুখর থাকে বৃহত্তর কৃষি ভুবন। কেননা এ মৌসুমটাই কৃষির জন্য তুলনামূলকভাবে নিশ্চিত...
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) উদ্যোগে সংস্থাভুক্ত সবগুলো দেশে প্রতি বছর ১৬ অক্টোবর পালিত হয় ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস’। দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো ‘সবার জন্য খাদ্য’ নিশ্চিত করে বিশ্বকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত রাখা। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে খাদ্য উৎপাদনের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে প্রতি বছর সময়োপযোগী প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা...